চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে সুদের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় শাহনাজ বেগম লাকি (৩৬) নামের এক গৃহবধূকে কেরোসিন ঢেলে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের উপাদিক গ্রামে। দগ্ধ শাহনাজ ওই গ্রামের আমিনুল খানের স্ত্রী। বর্তমানে তিনি ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একই গ্রামের হাফিজ মিয়ার স্ত্রী নাছিমা বেগম (৪২) নামে এক নারী সুদি কারবারিকে আটক করেছে।
দগ্ধ গৃহবধূর স্বামী আমিনুল খান জানান, নাছিমা বেগমের সঙ্গে কয়েক মাস ধরে সুদের টাকা ও স্ট্যাম্প নিয়ে তাদের বিরোধ চলছে। “এ নিয়ে আমার স্ত্রীকে একাধিকবার মারধরও করা হয়েছে। সর্বশেষ শুক্রবার রাতে পেছন থেকে হাত-পা বেঁধে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়,” তিনি বলেন।
স্থানীয়রা দ্রুত এগিয়ে এসে শাহনাজকে উদ্ধার করে প্রথমে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে নেন। অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠান। বর্তমানে তার অবস্থা সংকটাপন্ন।
উপাদিক গ্রামের ইউপি সদস্য আব্দুল হামিদ বলেন, “নাছিমা বেগমের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী আগে মানববন্ধন করেছে। পুলিশ ব্যবস্থা না নেওয়ায় তিনি আরও বেপরোয়া হয়ে শাহনাজের গায়ে আগুন দেন।”
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, নাছিমা বেগমকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
                           ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে উপজেলার পাইকপাড়া উত্তর ইউনিয়নের উপাদিক গ্রামে। দগ্ধ শাহনাজ ওই গ্রামের আমিনুল খানের স্ত্রী। বর্তমানে তিনি ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একই গ্রামের হাফিজ মিয়ার স্ত্রী নাছিমা বেগম (৪২) নামে এক নারী সুদি কারবারিকে আটক করেছে।
দগ্ধ গৃহবধূর স্বামী আমিনুল খান জানান, নাছিমা বেগমের সঙ্গে কয়েক মাস ধরে সুদের টাকা ও স্ট্যাম্প নিয়ে তাদের বিরোধ চলছে। “এ নিয়ে আমার স্ত্রীকে একাধিকবার মারধরও করা হয়েছে। সর্বশেষ শুক্রবার রাতে পেছন থেকে হাত-পা বেঁধে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়,” তিনি বলেন।
স্থানীয়রা দ্রুত এগিয়ে এসে শাহনাজকে উদ্ধার করে প্রথমে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে নেন। অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠান। বর্তমানে তার অবস্থা সংকটাপন্ন।
উপাদিক গ্রামের ইউপি সদস্য আব্দুল হামিদ বলেন, “নাছিমা বেগমের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী আগে মানববন্ধন করেছে। পুলিশ ব্যবস্থা না নেওয়ায় তিনি আরও বেপরোয়া হয়ে শাহনাজের গায়ে আগুন দেন।”
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, নাছিমা বেগমকে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                